Little Known Facts About মাথা নোয়াবার নয়.
Little Known Facts About মাথা নোয়াবার নয়.
Blog Article
ছবির ক্যাপশান, বর্তমান স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প এবং তাদের ছেলে ব্যারন উইলিয়ামের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।
মিয়ামি থেকে ডিডাব্লিউর সাংবাদিক বেঞ্জামিন আলবারেজ গ্রুবের জানিয়েছেন, সেখানে রাস্তায় প্রচুর ট্রাম্প সমর্থক জড়ো হয়েছেন। তারা গাড়ির হর্ন বাজাচ্ছেন। রিপাবলিকানদের পতাকা হাতে নিয়ে ঘুরছেন। মিয়ামির বিখ্যাত কিউবান রেস্তোরাঁ ভরে আছে ট্রাম্পের সমর্থকে।
মূল নিবন্ধ: ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম রাষ্ট্রপতিত্ব
গরমে এসি ছাড়া ঘর ঠান্ডা রাখার ১৫টি টিপস
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে ফ্লোরিডায় উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের সামনে ভাষণ দেওয়ার সময় এই ঘোষণা দেন তিনি। খবর বিবিসির।
ট্রাম্পের সাথে টনি পারকিন্স এবং রালফ্ রিডের মত বহু ইভাঞ্জেলিক্যাল এবং খ্রীষ্টান নেতার সাথে ভাল সম্পর্ক রয়েছে। ২০১৬ সালের মার্কির যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি পদে প্রচারের সময় তিনি গ্রীক অর্থোডোক্স পাদ্রী ইমান্যুয়েল লেমেলসনের কাছ থেকে আশীর্বাদ গ্রহণ করেন।[৩৪৮]
রাষ্ট্রপতি হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদকাল (২০২৫-বর্তমান)
মি. ট্রাম্প ছয়বার ব্যবসায় দেউলিয়া হয়েছেন বলে দাবি করেছেন। ট্রাম্প স্টিকস এবং ট্রাম্প বিশ্ববিদ্যালয়সহ তার বেশ কয়েকটা উদ্যোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
বাংলাদেশে দারিদ্র্যের সাবাস বাংলাদেশ হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা
বাবা ফ্রেড ট্রাম্প একজন bangladeshi news Media সফল ব্যবসায়ী ছিলেন। নিউ ইয়র্কের আউটার বোরোতে একটা নির্মাণ সংস্থার মালিক ছিলেন তিনি।
এখানেই একটি পোস্টারে লেখা, 'আপনারা কি ম্যাডাম প্রেসিডেন্ট চান, নাকি ম্যাডম্যান প্রেসিডেন্ট চান?'
ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]
ট্রাম্প এবং তাঁর সমর্থক জানুয়ারির ২০১৬ সালে মাসকাটিন, আইওয়ার একটি র্যালিতে। অসংখ্য সমর্থকদের হাতে সাইনবোর্ড, যেখানে লেখা আছে "দ্য সাইলেন্ট ম্যাজোরিটি স্ট্যাণ্ডস্ উইদ ট্রাম্প".
ছবির ক্যাপশান, ইউএস ক্যাপিটল ভবনের সামনে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলার দৃশ্য। সে দিন মি.